ডেস্ক রিপোর্ট
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪:০৫ অপরাহ্ণ
অধিকার ডেস্ক: বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলায় সব্যসাচী´র স্টলে আক্রমণের নিন্দা ও প্রতিবাদে নাগরিক বিবৃতি।
নাগরিক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আজ ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় সব্যসাচী প্রকাশনীর স্টলে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদীদের ন্যাক্কারজনক আক্রমণ এবং প্রকাশনীর প্রকাশক ও লেখক শতাব্দী ভবকে শারীরিক ও মানসিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। গতকাল (৯ ফেব্রুয়ারি) থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সব্যসাচী স্টলে তসলিমা নাসরিন সহ “নাস্তিক্যবাদী ও শাতিমদের বই” প্রকাশের অভিযোগ তুলে উসকানি দেয়ার পরেও সব্যসাচী স্টলের কোন রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে না পারার ব্যর্থতার দায় বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষের এবং অন্তর্বতীকালীন সরকারকেই নিতে হবে।
অথচ ফ্যাসিবাদী শাসন অবসানের পরে এই বইমেলা নিয়ে আমাদের আশা ছিল সকল চিন্তা ও মতের প্রকাশ মুক্ত ও অবারিত হবে, এবং সকল লেখক-প্রকাশক নির্ভয়ে নিজেদের বই প্রকাশ, পরিবেশন ও বিক্রয় করতে পারবেন। মত প্রকাশের স্বাধীনতার উপরে এমন আঘাতের ঘটনায় আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ও ক্ষুব্ধ। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনামলেও আমরা একইভাবে একুশে বইমেলার উপরে বারংবার আক্রমণ ঘটতে দেখেছি। শাসকগোষ্ঠীর আশ্রয়-প্রশ্রয়ে উগ্রবাদী ধর্মীয় গোষ্ঠীর হুমকিতে রোদেলা, শ্রাবণের মত প্রকাশনী বন্ধ করে দেওয়া ও বই নিষিদ্ধ করার মত ঘটনা ঘটেছিলো। ২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি তারিখে বইমেলা থেকে ফেরার পথে অভিজিৎ রায়কে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতাতেই স্বাধীন মত ও মুক্তচিন্তা প্রকাশের উপর এই আক্রমণ। আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জায়গায় আজ ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। কখনো তারা নারীদের ফুটবল খেলায় বাধা দিচ্ছে, আক্রমণ করছে, আবার কখনো পতিত ফ্যাসিবাদের প্রতীক-স্থাপনার প্রতি জনগণের ক্ষোভপ্রকাশের সুযোগ নিয়ে সেখানেই অগ্নিসংযোগ-ভাংচুর শুধু নয়, কৃষকের ভাস্কর্য সহ নানা রকম ভাস্কর্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারকে ভাংচুর চালাচ্ছে, সেসব স্থাপনায় মসজিদ স্থাপনের ঘোষণা দিচ্ছে, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের দাবি তুলছে, সারাদেশে একের পর এক মাজারের উপরে হামলা ও আক্রমণ চলছে। তৌহিদি জনতাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ফ্যাসিবাদীদের হুমকি-ধামকিতে প্রশাসন নিরাপত্তা বিধানের পরিবর্তে ওরস শরীফ ও মেলা বন্ধ করে দিয়েছে। সরকার জননিরাপত্তা প্রদানে, বিশেষ করে সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলেছে। এর ফলে পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গীবাদের কবলে যাওয়া দেশ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চরমভাবে ব্যর্থ সরকার হিসেবে দেখাতে পারছে এবং এভাবেই তারা দেশে ও বিদেশে নিজেদের পক্ষে সমর্থন আদায়ের চেস্টা করতে পারছে।
এমতাবস্থায়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী এবং অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করা বাংলাদেশের সমস্ত স্তরের জনগণের প্রতি আমাদের আহবান, দেশে ও বিদেশে আওয়ামী এবং ধর্মীয় ফ্যাসিবাদীদের নানারকম চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও উসকানিকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করুন। দেশের বাইরে থেকে যারা নানাভাবে উসকানি দিচ্ছেন, প্রকারান্তরে তারা দেশে বিভক্তির রাজনীতি তৈরির মাধ্যমে পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তিকে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক করে তুলছেন, তাদের হাতেই নানারকম অস্ত্র তুলে দিচ্ছেন, সরকারকে বিপদে ফেলছেন এবং এভাবে গণঅভ্যুত্থানকেই দুর্বল করে ফেলতে ভূমিকা রাখছেন। ফলে, যেকোন ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক উসকানি থেকে সবাইকে সাবধান থাকার আহবান জানাই।
আরও পড়ুন : তসলিমা নাসরিনের বই রাখায় ‘সব্যসাচী’ স্টল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে
আমরা নিম্নলিখিত দাবিসমূহ উত্থাপন করছি:
১। ঘোষণা দিয়ে পুলিশ ও মিডিয়ার সামনে চালানো, বইমেলায় এই আক্রমণের সাথে জড়িত সকলকে অবিলম্বে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
২। সকল ধরণের মত ও পথের বই প্রকাশের অবারিত স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে যেকোন ধরণের ফ্যাসিবাদী হামলা মোকাবেলায় বইমেলা ও প্রকাশনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। কোন গোষ্ঠীর উসকানি, দাবি বা হামলায় কোন অবস্থাতেই যাতে কোন স্টল সাময়িকভাবেও বন্ধ না হয় এবং যে মহাপরিচালক এটি নিশ্চিত করতে পারবেন না, ধরে নিতে হবে – বাংলা একাডেমির সেই মহাপরিচালক স্বপদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন।
৩। সারাদেশে মাজার, ওরস শরীফ ও মেলার উপরে আক্রমণ, নারী ফুটবলের ওপরে হামলা এবং বিভিন্ন ভাস্কর্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্মারকে ভাংচুরের সাথে জড়িত ধর্মীয় ফ্যাসিবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনী ব্যবস্থা নিতে হবে। এক্ষেত্রে, কোন উপদেষ্টার ফেসবুকীয় হুমকি-ধামকি’র চাইতেও সরকারের তরফ থেকে কার্যকর ভূমিকা দেখতে চাই। এসব অপরাধের সাথে যুক্ত তৌহিদি জনতাসহ ধর্মীয় ফ্যাসিবাদীদের “ডেভিল” হিসেবে নয়, বরং “অভিযুক্ত” ও প্রমাণের ভিত্তিতে “অপরাধী” হিসেবে সাব্যস্ত করা হোক, এবং তাদেরকে “হান্ট” না করে গ্রেফতার করে বিচারের ব্যবস্থা করা হোক, মানে প্রমানিত হলে আইনানুযায়ী সাজার ব্যবস্থা করা হোক।
৪। অবিলম্বে সারাদেশে আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি উন্নতি করতে হবে এবং জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
নাগরিক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন :
১ রাহাত মুস্তাফিজ, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট
২ আজফার হোসেন, অধ্যাপক, গ্র্যান্ড ভ্যালি স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
৩ অনুপম সৈকত শান্ত, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট
৪ মিম আরাফাত মানব, গবেষক
৫ কায়সুল খান, গবেষক ও কলামিস্ট
৬ শাহরিয়ার আবেদীন, শিক্ষার্থী
৭ জাফর ইকবাল, শিক্ষার্থী
৮ শেখ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ব্যবসায়ী
৯ ডঃ লুবনা ফেরদৌসি, সহকারী অধ্যাপক
১০ রাসেল আবেদিন তাজ, চলচ্চিত্র কর্মী
১১ আব্দুল্লাহ নোমান, আইটি প্রোফেশনাল
১২ দীপক শীল, রাজনৈতিক কর্মী
১৩ আরিফুর রহমান শাকিল, আইনজীবী
১৪ শাহরিয়ার রাফি, শিক্ষক
১৫ মেহেদি হাসান, ব্যবসায়ী
১৬ মোঃ অনিক দেওয়ান, লেখক ও সংগঠক
১৭ আহসান নাকিব নাবিল, ব্যবসা
১৮ মো. আবুসালেহ সেকেন্দার, শিক্ষক
১৯ শিরিন ববি, চিকিৎসক
২০ আশরাফুন নাহার রুহিন, শিল্পী ও গবেষক
২১ গনি আদম, সাংবাদিক
২২ মতিউর রহমান, ব্যবসায়ী
২৩ আজিজুল হাকিম জয়, শিক্ষার্থী
২৪ কাশফিয়া নাহরিন, শিক্ষার্থী
২৫ ইশতিয়াক হোসেন অনি, শিক্ষার্থী
২৬ অনুুসূয়া, শিক্ষার্থী
২৭ আনিসুজ্জামান আজাদ সজল, চলচ্চিত্র কর্মী
২৮ নাদিরা ইয়াসমিন, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, নরসিংদী সরকারি কলেজ, নরসিংদী
২৯ মোহাম্মাদ জহিরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৩০ উম্মে ফারহানা, সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩১ মোঃ নুরে আলম পাটওয়ারি, ফিনান্সিয়াল একাউন্টেন্ট
৩২ মাসুদুল হাসান রনি, গণমাধ্যমকর্মী ও ছড়াকার
৩৩ নিটু রঞ্জন তালুকদার, শিক্ষার্থী
৩৪ পিয়াল মাহমুদ, শিক্ষার্থী
৩৫ আল মাহমুদ রুম্মান, শিক্ষক
৩৬ রাইয়ান রাজী, শিক্ষক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭ যোভেন, সঙ্গীতকার
৩৮ সুমন মজুমদার, লেখক
৩৯ মমিন আফ্রাদ, কর আইনজীবী
৪০ শফিকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৪১ মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল আজিজ, সরকারি চাকরিজীবী
৪২ আহমদ জাকী, অর্থনৈতিক বিশ্লেষক
৪৩ ড. তিতাস জিয়া, অভিনেতা, নির্দেশক, গবেষক ও সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪ মেহেরান সানজানা, অভিনেত্রী ও অ্যাক্টিভিস্ট
৪৫ মনোয়ার পারভেজ, শিক্ষার্থী ও সংগঠক
৪৬ হাসান সেলিম, সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিস্ট
৪৭ শাহরিয়ার বিন আলী, আইনজীবী
৪৮ শান্ত শাহরিয়ার, শিক্ষার্থী
৪৯ উক্য সাইং মারমা, শিল্পী ও গবেষক
৫০ হাসিনা আকতার নিপা, শিক্ষক
৫১ তন্ময় কর্মকার, প্রকৌশলী
৫২ অন্তিক চক্রবর্তী, রাজনৈতিক কর্মী ও উন্নয়ন সংগঠক
৫৩ খন্দকার সুমন, চলচ্চিত্র নির্মাতা
৫৪ আফজাল হোসেন, অ্যাক্টিভিস্ট
৫৫ অংকন চাকমা, সভাপতি, পাহাড়ি শিক্ষার্থী পরিষদ
৫৬ মতিউর রহমান, চাকরিজীবী
৫৭ রফি হক, চিত্রশিল্পী, প্রিন্টমেকার, লেখক ও সম্পাদক
৫৮ আহসানুল করিম, সফটওয়্যার প্রকৌশলী
৫৯ নাজমুল আহমেদ, চিকিৎসক
৬০ বাহাউদ্দিন শুভ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ শিক্ষার্থী ইউনিয়ন
৬১ সাইদুর রহমান, সংবাদকর্মী
৬২ বসন্ত, শিক্ষার্থী
৬৩ সৌরভ কর্মকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সাংস্কৃতিক অ্যাক্টিভিস্ট
৬৪ সাকি ফারজানা, হেল্থ কেয়ার ওয়ার্কার
৬৫ আমজাদ হোসেন, স্বনির্ভর
৬৬ আরাফাত হোসেন, শিক্ষার্থী
৬৭ শৈবাল আদিত্য, কবি ও সাংবাদিক
৬৮ সহিদুজ্জামান পাপলু, রাজনৈতিক কর্মী
৬৯ ফাহমিদুল হক, লেখক ও শিক্ষক
৭০ শাকিলা খান, শিক্ষক
৭১ রাজিউল ইসলাম, সরকারি চাকরিজীবী
৭২ তানবীরা হোসেন, গ্লোবাল অপারেশান্স কন্ট্রোলার
৭৩ প্রীতম শুভ, সংস্কৃতি কর্মী
৭৪ কালপুরুষ, কবি
৭৫ আতিয়া ফেরদৌসী, সিনিয়র বাজেট এ্যনালিস্ট
৭৬ অটল ভৌমিক, শিক্ষার্থী
৭৭ স্বাধীন সেন, অধ্যাপনা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
৭৮ শ্রাবণী মজুমদার, প্রকাশক
৭৯ নাভিদ মুস্তাহিদ রহমান, পিএইচডি গবেষক
৮০ ফাহমিদা ইয়াসমিন, শিক্ষার্থীী
৮১ ড. আখতার সোবহান মাসরুর, ৯০ এর অভ্যুত্থানের সাবেক শিক্ষার্থীনেতা
৮২ রহমান সিদ্দিক, সাংবাদিক
৮৩ সোমা, গৃহিণী
৮৪ জাফর ইকবাল, শিক্ষার্থী
৮৫ হাফিজা বেগম, আইনজীবী
৮৬ শহিদুল ইসলাম খান, প্রফেসর, সেন্টেনিয়াল কলেজ, টরন্টো
৮৭ নুর নবী দুলাল, তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী
৮৮ নাসরিন খন্দকার, নৃবিজ্ঞানী
৮৯ রাকিবুল ইসলাম, প্রাবন্ধিক
৯০ সায়েমা খাতুন, লেখক ও নৃবিজ্ঞানী
৯১ ওসমান গনি মুন, রাজনীতি
৯২ শাশ্বতী মজুমদার, সহযোগী অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৯৩ মাহাবুবুর রহমান, প্রবাসী
৯৪ ড. ফারাবী মাহমুদ, প্রকৌশলী
৯৫ আরমানুল হক, আহবায়ক, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
৯৬ সেলিম, ব্যবসায়ী
৯৭ শামীমা ইয়াছমিন, গৃহিণী
৯৮ সোহান শরীফ, শিক্ষার্থী
৯৯ মিতু, উদ্যোক্তা
১০০ বিনয় বর্মন, অধ্যাপক
১০১ সুবিমল চক্রবর্তী, শিক্ষক
১০২ সৈয়দ বাবুল, অ্যাক্টিভিস্ট
১০৩ সোহেলা মুশতারি, শিক্ষক
১০৪ হোসাইন মাইকেল, লেখক
১০৫ ফয়েজ নুর ইলাহী, মানবসম্পদ ব্যাবস্থাপক
১০৬ হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১০৭ রিমি, লেখক
১০৮ রেজ্জাকুল চৌধুরী, চাকরিজীবী
১০৯ বদরুজ্জামান আলমগীর, কবি ও নাট্যকার
১১০ আমিন বাবু, সাংবাদিক
১১১ রাকিবুল হাসান খান, গবেষক
১১২ বাধন অধিকারী, সাংবাদিক
১১৩ হারুন আহমেদ, শিক্ষক
১১৪ লুনা রুশদী, লেখক
১১৫ রুশ্নি আরা, চাকরিজীবী
১১৬ মাহবুবুল হক, শিক্ষক
১১৭ রকিবুল হাসান, চাকরিজীবী
১১৮ সজীব ওয়াফি, লেখক ও কলামিস্ট
১১৯ সোলাইমান সালমান, সাংবাদিক
১২০ রশিদ সূর্য, ব্যবসায়ী
১২১ শিউলি শবনম, সাংবাদিক
১২২ নাছিমা আকতার, চাকরিজীবী
১২৩ ফারজানা জাহান, শিক্ষক ও অনুবাদক
১২৪ লুভানা তাবাসসুম, বেসরকারি চাকরিজীবী
১২৫ হাবীব ইমন, সাংবাদিক ও লেখক
১২৬ আবু তালেব, শিক্ষার্থী
১২৭ সায়মা আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্যবিদ্যালয়
১২৮ হেলাল মহিউদ্দীন, অধ্যাপক, মন্টক্লেয়ার স্টেট ইউনিভার্সিটি, নিউ জার্সি
১২৯ পাভেল পার্থ, লেখক ও গবেষক
১৩০ কাজী শুসমিন আফসানা, শিক্ষক
১৩১ জয়দীপ ভট্টাচার্য, রাজনৈতিক কর্মী
১৩২ ইনজেব সেন, চাকরিজীবী
১৩৩ মাহফুজুর রহমান শামীম, আহবায়ক, বাংলাদেশ জনতার সংসদ (বাজস)
১৩৪ মোঃ ওবায়দুল্লাহ, শিক্ষক
১৩৫ মামুন রফিক, কন্সাসালটেন্ট ও সিনেট সদস্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬ স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, সহযোগী অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৭ শুভ্র শোভন চৌধুরী, স্থপতি
১৩৮ মোঃ আমির হোসেন, প্রকৌশলী
১৩৯ দেবাশিস চক্রবর্তী, শিল্পী ও লেখক
১৪০ পারভীন আক্তার, চাকরিজীবী
১৪১ মারুফ বরকত, লেখক ও গবেষক
১৪২ মুসলিম উদ্দিন রিপন, আইনজীবী
১৪৩ পথিক রায়, শিক্ষার্থী
১৪৪ চঞ্চল কুমার দেবনাথ, চিকিৎসক
১৪৫ মংসাথোয়াই মারমা, শিক্ষার্থী
১৪৬ মো:আশরাফুর রহমান, ব্যবসায়ী
১৪৭ মো: আশিকুর রহমান, চাকরিজীবী
১৪৮ প্রবাল রায় প্রান্ত, কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ব্যাংক
১৪৯ মোঃ নূর আলম শেখ, পরিবেশকর্মী
১৫০ মো নাজমুল ইসলাম, ব্যাংকার
১৫১ অনিক দেবনাথ, উন্নয়নকর্মী
১৫২ শহীদুল ইসলাম সবুজ, সংগঠক, সাধারণ সম্পাদক, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম
১৫৩ রাহুল বিশ্বাস, লেখক ও গবেষক
১৫৪ জয়রাজ চক্রবর্ত্তী, শিক্ষার্থী
১৫৫ মো. শাহরিয়ার শফিক, শিক্ষক, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৬ গোলাম সারওয়ার, সহযোগী অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৫৭ সাব্বির আল আসিফ, শিক্ষার্থী
১৫৮ জগন্ময় পাল, চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৫৯ মানিসা অর্চি, নাট্যকর্মী
১৬০ আল মাহমুদ, সহযোগী গবেষক
১৬১ মো. শফিকুল ইসলাম, আইনজীবী
১৬২ মাহমুদা খাঁ, উন্নয়নকর্মী ও অ্যাক্টিভিষ্ট
১৬৩ ফারুক রহমান, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী
১৬৪ মাহফুজা মালা, শিক্ষার্থী ও উন্নয়নকর্মী
১৬৫ নাদিম নূর, চাকরিজীবী
১৬৬ জিয়া জাহিদ, সার্টিফায়েড পাবলিক একাউন্টেন্ট
১৬৭ সুলেখা রহমান, শিক্ষক
১৬৮ সৈকত, চাকুরিজীবী
১৬৯ মুহাইমিন বিন আশরাফ, শিক্ষার্থী
১৭০ কৌশিক দাশ কংকন, শিক্ষার্থী
১৭১ রায়হান তানভীর, রাজনৈতিক কর্মী
১৭২ সুব্রত ভদ্র, ব্যবসায়ী
১৭৩ তোহফাতুল, সফটওয়্যার প্রকৌশলী
১৭৪ বাবু, বেসরকারি চাকরিজীবী
১৭৫ মোয়াজ্জেম হোসেন, শিক্ষক
১৭৬ হারুনুর রশিদ, প্রবাসী
১৭৭ রায়হান রাইন, শিক্ষক
১৭৮ মো. ফোরকান, ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধি
১৭৯ আব্দুর রহমান, ব্যাংকার
১৮০ অপূর্ব জামান, অনুবাদক
১৮১ সাফকাত মনজুর, শিক্ষার্থী
১৮২ রুমী রহমান, আইনজীবী
১৮৩ যোবায়দা নাসরিন, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৮৪ শায়লা শারমিন, চাকরিজীবী
১৮৫ বিধান সাহা, লেখক
১৮৬ অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন, সত্বাধিকারী, জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী
১৮৭ নাইমুল হক জোয়ারদার, চাকরিজীবী
১৮৮ মারজিয়া প্রভা, অ্যাক্টিভিস্ট
১৮৯ রাজীব হাসান ইন্দু, চাকরিজীবী
১৯০ জীবন, শিক্ষার্থী
১৯১ মোস্তফা ফারুক, প্রাক্তন শিক্ষার্থী নেতা
১৯২ এ ইউ জেড প্রিন্স, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
১৯৩ সুদেব চক্রবর্তী, লেখক
১৯৪ জাকির তালুকদার, কথাসাহিত্যিক
১৯৫ নির্তেশ সি দত্ত, প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা
১৯৬ আরাফাত হোসেন, প্রকৌশলী
১৯৭ আলতাফ শেহাব, কবি
১৯৮ আব্দুল্লাহ আল মুঈজ, যুগ্ম আহ্বায়ক, বাংলাদেশ যুব ফেডারেশন
১৯৯ রফিকুল ইসলাম মানিক, সংবাদকর্মী
২০০ তাসনীম হুমাইদা, সহযোগী অধ্যাপক, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
২০১ মোছাঃ আঞ্জুমান আরা খাতুন, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক ও লেখক
২০২ রফিকুল কাদির, কবি
২০৩ অনুপমা অপরাজিতা, কবি ও শিক্ষক
২০৪ প্রেমানন্দ দাশ, প্রাণী চিকিৎসক ও রাজনৈতিক কর্মী
২০৫ শরীফুল চৌধুরী , সাবেক ছাত্রনেতা
২০৬ বর্ণালী সাহা, কথাসাহিত্যিক